মেনু নির্বাচন করুন

এক নজরে বিদ্যালয়ের উন্নয়নঃ 

(০১) বিদ্যালয় আঙ্গিনায় মাটি ভরাট (০২)চতুর্দিকে সাত ফুট উচু প্রাচীর বেষ্টিত বাউন্ডারি দেওয়াল নির্মাণ (০৩)শিক্ষার্থীদের আসন ব্যাবস্তা নিশ্চিত করনের জন্য প্রয়োজনীয় সংক্ষক বেঞ্চ তৈরি।(০৪)নতুন একাডেমিক ভবন নির্মাণ ও শ্রেণীকক্ষ তৈরি।(০৫)শিক্ষক মিলনায়তন,করনিক অফিস,বিজ্ঞানাগার ও প্রধান শিক্ষকের অফিসকক্ষ সংস্কার।(০৬)শ্রেনিকক্ষের টেবিল,অফিসকক্ষের টেবিল তৈরি।(০৭)সভাপতি, প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষকমণ্ডলীদের জন্য চব্বিশটি চেয়ার তৈরী।(০৮)নিজস্ব অর্থায়নে বার কেভিঃ বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার স্থাপন।(০৯)বৈদ্যুতিক লাইন মেরামত ও পঞ্চাশটি ফ্যান ক্রয়।(১০)বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি ক্রয়।(১১)ডিজিটাল ক্যামেরা,প্রিন্টার ও স্ক্যানার ক্রয়।(১২)শিক্ষকদের জন্য পৃথক চব্বিশ ড্রয়ার বিশিষ্ট ওয়াড্রপ তৈরি।(১৩)অফিসের জন্য আলমারী ও ওয়াড্রপ তৈরি।(১৪)মাইক ও বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ক্রয়।(১৫)শ্রেনিকক্ষ মেরামত ও সংস্কার।(১৬)সাংস্কিতিক অনুস্টানের জন্য ঢোল ,তবলা ও বাঁশি ক্রয়।(১৭)বিভিন্ন অনুষ্ঠান করার জন্য স্থায়ি মঞ্চ তৈরী।(১৮)বিদ্যালয়ের সৌন্দর্য বৃদ্ধি ও মাঠ বাড়ানোর জন্য(২৪.৩৭)শতাংশ জমি ক্রয়।(১৯)শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ ও এমপিও ভুক্তকরন।(২০)পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রধান শিক্ষকসহ অন্যান্য শিক্ষকদের বিষয় ভিত্তিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহন।(২১)ডিজিটাল কন্ট্যান্ট,ল্যাপটপ,অন্যান্য যন্ত্রপাতি ক্রয় ও রক্ষনাবেক্ষন।(২২)সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পাঠদানের লক্ষ্যে শিক্ষক নিয়োগ।(২৩)শিক্ষক-কর্মচারিদের মাসিক বেতন প্রদান।(২৪)শিক্ষক- কর্মচারীদের বাৎসরিক(আংশিক)দুটি উৎসব ভাতা প্রদান।(২৫)কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ শিক্ষকদের মূল্যায়ন।(২৬)নিয়মিত ম্যানেজিং কমিটি গঠন অনুমোদন ও বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি নবায়ন।(২৭)অতিরিক্ত শ্রেণী শাখা অনুমোদন।(২৮)বিদ্যালয়ের সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণ ও যথাযত ব্যাবহার।(২৯) নতুন  দোকানঘর তৈরি,মেরামত ও উন্নয়ন।(৩০)সরকারী ও বেসরকারি পর্যায়ে বিগত সময়ের উডিট কাজ সম্পন্ন করন।(৩১)ব্যাংকের মাধ্যমে হিসাব পরিচালনা এবং অর্থ উপকমিটির রিপোর্ট প্রদান সাপেক্ষে ম্যানেজিং কমিটির সভায় আয়-ব্যায়ের হিসাব চুড়ান্ত অনুমোদন।(৩২)বয়েজ স্কাউট ও গার্লস গাইড এর সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি ও আধুনিকায়ন।(৩৩)বিদ্যালয় সংলগ্ন মসজিদের উন্নয়নে সহযোগিতা দান।(৩৪)পাবলিক পরীক্ষার কেন্দ্র স্থাপন।(৩৫)শিক্ষার গুণগতমান উন্নয়ন করে পাসের হার বৃদ্ধি করা।(৩৬)সকলের সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে বিদ্যালয় পরিচালনা করা।(৩৭)সরকারি নিয়ম-কানুন যথাযতভাবে মেনে চলা।(৩৮)আধুনিক ও তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে পাঠদান।(৩৯)শিক্ষার্থীদের পাঠগ্রহণে সুযোগ বৃদ্ধি করা।(৪০)যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে জাতীয় দিবস পালন করা।(৪১)ক্রিড়া প্রতিযোগিতার ব্যাবস্থা ও উৎসাহ দেওয়া।(৪২)বাৎসরিক মেধা বৃত্তি প্রধান ও গরিব শিক্ষার্থীদের বেতন মওকুফ এর ব্যাবস্থা করা।(৪৩)সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষাদান।(৪৪)বাৎসরিক বাজেট ও কর্মপরিকল্পনা প্রনয়ন।(৪৫)স্থায়ী শিক্ষক-কর্মচারীদের ভবিষ্যৎ তহবিল চালু করন ও চাকুরী শেষে প্রদান ।

 

মোহাম্মদ আহির উদ্দিন আকন্দ (কায়সার)

প্রধান শিক্ষক/সদস্য-সচিব,

বারুয়ামারী জহুরা খাতুন উচ্চ বিদ্যালয়,

জামালপুর সদর,জামালপুর।